DON'T MISS
Home » UK NEWS » Bangladesh politics » থার্টি ফার্স্ট নাইটে ডিজে পার্টি ও আতশবাজি নিষিদ্ধ : ডিএমপি কমিশনার

থার্টি ফার্স্ট নাইটে ডিজে পার্টি ও আতশবাজি নিষিদ্ধ : ডিএমপি কমিশনার

ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান। ছবি : সংগৃহীত

ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান। ছবি : সংগৃহীত

থার্টি ফার্স্ট নাইটে উন্মুক্ত স্থানে বা বাড়ির ছাদে গান-বাজনা, ডিজে পার্টি ও আতশবাজি ফোটানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। 

সোমবার (১১ ডিসেম্বর) ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সের সম্মেলন কক্ষে বড়দিন ও ইংরেজি নববর্ষ থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সমন্বয় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। 

ডিএমপি কমিশনার বলেন, বড়দিন ও থার্টি ফার্স্ট নাইটে প্রত্যেকটি চার্চে ইউনিফর্মে ও সাদা পোশাকে পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ সদস্য নিয়োজিত থাকবে। এসব চার্চে আর্চওয়ে দিয়ে দর্শনার্থীকে ঢুকতে দেওয়া হবে। মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে ও ম্যানুয়ালি তল্লাশি এবং ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করা হবে। নিরাপত্তায় থাকবে ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স ব্যবস্থা। চার্চ এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা থাকবে। চার্চ এলাকায় কোনো ভাসমান দোকান বা হকার বসতে দেওয়া হবে না। এ ছাড়াও কোনো প্রকার ব্যাগ নিয়ে চার্চে আসা যাবে না। 

থার্টি ফার্স্ট নাইটে উন্মুক্ত স্থান বা বাড়ির ছাদে গান-বাজনা ও আতশবাজি ফোটানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে। যে কোনো ধরনের ডিজে পার্টি নিষিদ্ধ থাকবে বলে জানান তিনি।

বড়দিন ও থার্টি ফার্স্ট নাইটে গৃহীত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে প্রত্যেকটি চার্চে ইউনিফর্মে ও সাদা পোশাকে পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ সদস্য নিয়োজিত থাকবে। প্রতিটি চার্চে আর্চওয়ে দিয়ে দর্শনার্থী ঢুকতে দেওয়া হবে। মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে ও ম্যানুয়ালি তল্লাশি করা হবে। অনুষ্ঠানস্থল ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করা হবে। নিরাপত্তায় থাকবে ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স ব্যবস্থা। চার্চ এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা থাকবে। চার্চ এলাকায় কোনো ভাসমান দোকান বা হকার বসতে দেওয়া হবে না। কোনো প্রকার ব্যাগ নিয়ে চার্চে আসা যাবে না। এ ছাড়াও কোনো উন্মুক্ত স্থানে বা বাড়ির ছাদে কোনো গান-বাজনা ও আতশবাজি ফোটানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে। যে কোনো ধরনের ডিজে পার্টি নিষিদ্ধ থাকবে। 

এদিকে, থার্টি ফার্স্ট নাইটে আইডি কার্ড ব্যতীত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। গাড়ি প্রবেশের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকার থাকতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের ক্ষেত্রে শাহবাগ ও নীলক্ষেত এলাকা ব্যবহার করতে হবে।

সভায় আরও বক্তব্য দেন- ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) এ কে এম হাফিজ আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) ড. খ. মহিদ উদ্দিন, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. আসাদুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

*