কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের ছয়জন সদস্য একটি বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতিটি পড়ে মনে হয়েছে, এটি বিএনপির ইউরোপীয় শাখার বিবৃতি।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে ২০২৩–২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন কৃষিমন্ত্রী।
বিবৃতিটির বিষয় ও ভাষার সমালোচনা করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, বিবৃতিটিতে দেওয়া তথ্য ভুল। এতে মিথ্যাচার করা হয়েছে। এটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তিনি ইউরোপীয় পার্লামেন্টের কাছ থেকে এ ধরনের বিবৃতি আশা করেন না।
বিবৃতিতে খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবির সমালোচনা করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। বাংলাদেশের সংবিধান ও আইন আছে। এর ভিত্তিতে একজনের সাজা হয়েছে। তারা কি মুক্তি দেওয়ার কথা বলতে পারে? তারা রায় পর্যালোচনা (রিভিউ) করার কথা বলতে পারে।
জাতিসংঘের মহাসচিবকে দল পাঠানোর আহ্বান জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘একটি প্রতিনিধিদল পাঠান। ইইউর তথ্য এবং বক্তব্য তারা প্রমাণ করতে পারে, সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন করেছি, নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছি, আমরা তার জন্য জবাব দেব। যেকোনো শাস্তি মাথা পেতে নেব। কিন্তু এ ধরনের মিথ্যাচারকে কখনো গ্রহণ করব না। এটি গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। তারা আরও অনেক কথা বলেছে, তা খুবই দুঃখজনক।’
কৃষিমন্ত্রী বলেন, সাময়িক আঘাতে সাময়িক বিপর্যয় হবে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাক বা না–থাক, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ গুরুত্বপূর্ণ দল এবং রাজনীতিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যত রকম আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র হোক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তা মোকাবিলা করে বাংলাদেশ উন্নয়নের শিখরে যাবে।
জাতিসংঘের মহাসচিবকে দল পাঠানোর আহ্বান জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘একটি প্রতিনিধিদল পাঠান। ইইউর তথ্য এবং বক্তব্য তারা প্রমাণ করতে পারে, সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন করেছি, নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছি, আমরা তার জন্য জবাব দেব। যেকোনো শাস্তি মাথা পেতে নেব। কিন্তু এ ধরনের মিথ্যাচারকে কখনো গ্রহণ করব না। এটি গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। তারা আরও অনেক কথা বলেছে, তা খুবই দুঃখজনক।’
কৃষিমন্ত্রী বলেন, সাময়িক আঘাতে সাময়িক বিপর্যয় হবে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাক বা না–থাক, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ গুরুত্বপূর্ণ দল এবং রাজনীতিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যত রকম আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র হোক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তা মোকাবিলা করে বাংলাদেশ উন্নয়নের শিখরে যাবে।